free tracking

My Blog

My WordPress Blog

নিজেদের ‘নিষিদ্ধ’ ঘোষণায় যা বললো আওয়ামী লীগ!

অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ১০ মে রাত ৮টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এক জরুরি বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

বৈঠক শেষে রাত ১১টার দিকে গণমাধ্যমের মুখোমুখি হন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল। তিনি জানান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনের সংশোধনী অনুমোদিত হয়েছে। এর মাধ্যমে, সংশোধনী অনুযায়ী, ট্রাইব্যুনাল কোনো রাজনৈতিক দল, তার অঙ্গসংগঠন বা সমর্থক গোষ্ঠীকে শাস্তি দিতে পারবে।

তিনি আরও বলেন, বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচার কার্যক্রম সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা ও ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষার জন্য সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে সাইবার স্পেসসহ আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হবে। প্রয়োজনীয় পরিপত্র পরবর্তী কর্মদিবসে জারি করা হবে বলে জানান তিনি।

নিষিদ্ধ ঘোষণার পরপরই আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে একটি প্রতিবাদমূলক পোস্ট দেওয়া হয় এবং পরে এক বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। যদিও ওই পেজ থেকে নিয়মিত উসকানিমূলক পোস্টের অভিযোগও উঠেছে, যা সরকারের নজরে এসেছে বলে জানা গেছে। নিচে আওয়ামীলীগের স্ট্যাটাসটি তুলে ধরা হলো :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *